নিউজ ডেক্সঃ হেতালবুনিয়া জুসফিক আইল্যান্ড ঝালকাঠি জেলার কাথালিয়া উপজেলার হেতালবুনিয়া জুসফিক আইল্যান্ড সইলার চর নামকরণ থাকলেও বর্তমানে জুসফিক আইল্যান্ড নামে সুপরিচিত। নদির মাঝ খানে স্থানটির পাশে ইলিশ মাছের দুইশত একর জমি ভেতরটা জঙ্গলে গেরা চারদিকে নদী ভিতরে থাকার স্থান এই হচ্ছে জুসফিক আইল্যান্ড।
জুসফিক আইল্যান্ড ইকোপার্কে বিভিন্ন ধরনের চিরসবুজ ও পত্রঝরা বৃক্ষ রয়েছে। রামডালা, আউয়াল, রাতা, তুন, কড়ই, হরীতকী, বহেড়া, আমলকী, জারুল, চিকরাশি, মুলিবাঁশ এর মধ্যে অন্যতম। ইকোপার্কে বিচরণকারী বন্য প্রাণীদের মধ্যে রয়েছে শিয়াল, বেজি, বন্য শূকর, কাঠবিড়ালী, বন বিড়াল, , শিয়াল, বন মোরগ, শকুন, হরিয়াল, ঘুঘু, হুতুমপেঁচা, কাঠঠোকরা, পাহাড়ি ময়না, বাবুই, গুইসাপ, গোখরা, সজারু, হনুমান, বানর প্রভৃতি।
জুসফিক আইল্যান্ড কে অনেকে সইলারচর নামে ডাকত প্রায় ৫০ বছর আগে থেকেই এটা ইলিশ মাছের নদি খ্যাত বিশ খালি নদির মাঝে গড়ে উঠা কাথালিয়া উপজেলার হেতালবুনিয়া ইউনিয়নের পাশে যার চার দিকে নদি মাঝখানে এই চর যেখানে বেশী গাছ হচ্ছে ছইলা গাছ সাধারণত জংঙ্গলে গাছ থাকে ওখানে দাঁড়িয়ে আছে সেই গাছ গুলো মধু হয় পানির ব্যবহার ব্যবস্থা আছে।
ভালো থাকার ব্যবস্থা হচ্ছে যোগাযোগরে ব্যবস্থা ভালো। সব কিছুদিয়ে ঘুরতেই যাওয়া যায় দেশি-বিদেশি টুরিষ্টদের থাকার খাবারের ব্যবস্থা হচ্ছে তবে অনেক কাজ এখন বাকি আছে এই স্পষ্ট বাংলাদেশের খুব কম আছে। যা কুয়াকাটা নেই কক্সবাজারে নেই পর্যটকরা ইলিশ মাছ খাবে নদীর মধ্যে থাকবে রাত যাপান করবে সেই ব্যবস্থা হচ্ছে। করপোরেট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের পিকনিক মিটিং সব কিছুর ব্যবস্থা হচ্ছে।
সরকারি কিছু কাজ বাথরুম পানির ব্যবস্থা করলেও অনেক কাজ শুরু হয়েছে। বর্তমানে নতুন জুসফিক আইল্যান্ড নামে পরিচিতি লাভ করায় দর্শনার্থীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। দৃষ্টিজুড়ে সবুজ আর মনোরম কোন স্থান ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে মেলে ধরবার জন্য যথেষ্ট।