... (several lines of code) ...
বাংলাদেশ । একটি বিস্তৃত লুটপাটের স্থান। যে লুটপাটের কোন জবাবদিহিতা আজও পযন্ত কখনো কোনদিন হয়নি।
বাংলাদেশ ১/১১ ‘র আগে একজন সাংবাদিক শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিক এবং আন্দোলনের দিক নিরদেশনা দিতেন যার দিক নিরদেশনায় আন্দোলন সফলকাম হয় এবং পরে ১/১১ আসে এবং শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হন। সেখানে ভারতের কোন অস্তিত্বের প্রশ্নই ছিলো না।
১/১১ হওয়ার পরে শেখ হাসিনার গ্রেফতারের কোনই প্রশ্নই ছিলো না শেখ হাসিনা জরুরী সরকারের বাহিরে গিয়ে গ্রেফতারক্বত বিতর্কিত লোকের পক্ষে কথা বলার কারনেই হুট করেই ভাবে শেখ হাসিনা গ্রেফতার হন।
আজকে এই বাংলাদেশের সব কিছুকে যারা শেষ করেছে তারাই সেই বিতর্কিত দলের লোকেরা। আজ শেখ হাসিনা সেই বিতর্কিত লোকের হাত থেকে বাচতে চায় ।
১/১১ এ শেখ হাসিনাকে যারা জেলে দিয়েছে তারাই জানত যে শেখ হাসিনাই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তারা সেই পুরবের সিদ্ধান্ত মোতাবেক শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী বানান।
যে সিদ্ধান্ত আগেই শেখ হাসিনা জানতেন। বা তাকে জানানো হয়েছিল তবে , গ্রেফতারের পরে শেখ হাসিনার নিজের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার ব্যপারে সন্ধিহান হয়ে পরেছিলেন এবং অহেতুক ভাবে ভারতের সাহায্য কামনা করে তিনি মনে করলেন যে ভারতই তাকে খমতায় আনতে সাহায্য করেছিলেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ভারতের পরামর্শে কোন সিদ্ধান্ত নেয়নি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পুরব সিদ্ধান্ত মোতাবেকই শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হন। এ খেত্রে সেই সাংবাদিকের ভুমিকা ছিলো শেখ হাসিনার প্রতি সহানুভূতির আগের মতই। যা নির্বাচনের আগের দিনের শেখ হাসিনার প্রতি করা এস এম এস প্রমাণ বহন করে। শেখ হাসিনার এই দশ বছরের শাসনে সেই সাংবাদিকের কোন সহযোগিতা শেখ হাসিনা গ্রহণ করেনি এবং তার খোজ খবর নেননি কিন্তু আজও সেই সাংবাদিকের বিকল্প কেই শেখ হাসিনার নেই বা কেউ হয়ে উঠে আসতে পারেননি এটা সম্ভব না।
আজকের বাংলাদেশের এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সেই সাংবাদিক কে লাগবেই । এ ছারা তার কোনই পথ নেই। এ খেত্রে ভারতের আগেকার সময়ে যেমন কোন ভুমিকা ছিলো না এখনো নেই। ভারতের এই দশ বছরে বাংলাদেশে ছিলো লুটতরাজ আর প্রতারণা এ ছাড়া তারা কিছুই দিতেই পারেনি । ভারত বাংলাদেশকে ব্যবহার করেছে ধরশিত নারীর মতো করে এই কারনে যে আজকের ভারতের আসল চেহারা প্রকাশিত করার কারণে। যা ছিলো প্রতারনায় ভরা ।
বাংলাদেশ ভারতের আসল চেহারা চিনে ফেলার কারণে ভারত এখন বাংলাদেশের মান রাগ ভাংগাতে দিল্লিতে তরজর চলছে কিন্তু ভারতের এই তরজর কাজে আসবে না কারণ ভারত এখন বাচার জন্য বাংলাদেশ কে আরও অধিক ব্যবহার করা কিভাবে যায় তার পরিকল্পনা নিয়ে আগাচ্ছে । ভারতের এই সকল পরিকল্পনা কিভাবে বাস্তবায়ন করলো কেন
বাংলাদেশের গোয়েন্দাদের ভুমিকা কেন ছিলো না? আসলে বাংলাদেশের সকল গোয়েন্দা সংস্থা গুলকে ভারত আগেই অকার্যকর করে দিয়েছে এখনো আছে তবে কিছুটা প্রভাব কমেছে।
ভারত একটি হিন্দু রাস্ত্র প্রতিস্থাপন করতে যেয়ে সকল ইতিহাসকে অস্বিকার করেছে যে ইতিহাস সংস্কৃতি থেকে ভারতের বের হয়ে যাওয়ার কোনই সুযোগ নেই ভারত সেটা এখন বুজবে, ভারত আশে পাশের কোন দেশের সাথেই ভালো সম্পর্ক রাখে না রাখতে পারে