জামাত শিবিরের কিছু সন্ত্রাসীরা দেশ প্রেমিক, বাংলাদেশের তথা বিশ্বের বর্তমান সময়ের প্রধান রাজনীতিবিদ, বাংলাদেশ তথা পৃথিবীর প্রধান বিজ্ঞ জ্ঞানী ব্যক্তি, আন্তর্জাতিক সিনিয়র সাংবাদিক,আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার চেয়ারম্যান, আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থা; বাংলাদেশ ক্রাইম ইনফরমেশন (সিআইবির) চেয়ারম্যান, সমগ্র পৃথিবীর প্রধান প্রভাবশালী প্রতাপশালী ক্ষমতাধর ব্যক্তি,বাংলাদেশের ভবিষ্যত রাষ্ট্রপতি খান মুহম্মদ জুসফিকুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন রাষ্ট্র বিরোধী ভুয়া জামাত শিবিরের মালিকানা তথ্য সন্ত্রাসের মাধ্যমে অনলাইনে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
জামাত-শিবিরের এবং বিএনপির সাইনবোর্ড লাগিয়ে এই সন্ত্রাসীরা দীর্ঘদিন যাবত ডিজিটাল মাধ্যমকে ব্যবহার করে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের তালাশ টিমের নাম ভাঙ্গিয়ে সারা বাংলাদেশে প্রতারণা এবং চাঁদাবাজি করে মানুষকে সর্বস্বান্ত করেছে।
এই সন্ত্রাসীদেরকে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের তালাশ টিম গ্রেফতারের জন্য অভিযান চালাচ্ছে এবং এই প্রতারক ভুয়া ভন্ড সাংবাদিক নামের ক্রিমিনালদের বিরুদ্ধে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের তালাশ টিম দুটি পর্ব দর্শকের সামনে উপস্থাপন করেছে ১. ১৩৮ পর্ব তালাশের তালাশ ২. ১৪১ জলো জানে বিনোদন ভাসে। উক্ত ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের অনুষ্ঠান দুটি দেখলেই এই সন্ত্রাসীদের সম্পর্কে সবকিছু আপনারা জেনে যাবেন।
উল্লেখ্য বিএনপি জামাতের রাজনীতি বাঁচিয়ে রেখেছে বাংলাদেশে একমাত্র এই খান মুহম্মদ জুসফিকুর রহমান কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে এই সন্ত্রাসীরা বিএনপি এবং জামাত শিবিরের সাইনবোর্ড ব্যবহার করে চলছে। বিএনপি এবং জামাতের উচিত এদের শাস্তি নিশ্চিত করার দ্রুত। এরা বাংলাদেশ সরকার এবং রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপপ্রচার থেকে শুরু করে সকল ধরনের কার্যকলাপের সাথে জড়িত।
বাংলাদেশের বিখ্যাত সাংবাদিক নামের এই প্রতারক ভন্ড এবং সন্ত্রাসীদেরকে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের তালাশ টিম খুঁজে খুঁজে বের করেছে। এই প্রতারক এবং সাংবাদিক নামের সন্ত্রাসীদের রয়েছে একদল সহযোগী যারা আমাদের ওয়ার্ল্ড স্পেশাল নিউজ এর ওয়ার্ল্ড এডিটর ইন চিফ খান মুহম্মদ জুসফিকুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ভুয়া জামাত শিবিরের অনলাইনে চালাচ্ছে মানহানিকর অপপ্রচার কারণ একটিই এই প্রতারকদের বিরুদ্ধে তিনি কথা বলেছিলেন।
সাংবাদিক নামের চাঁদাবাজ প্রতারক ভন্ড যখন আসল সাংবাদিকের নামেই মামলা দেয় !!! হায় আদালত হায় পুলিশ হায় বিচারবিভাগ !
উল্লেখ্য এই তথ্য সন্ত্রাসীরা এই ভুয়া প্রতারক সাংবাদিকদেরকে বাংলাদেশের সিনিয়র সাংবাদিক হিসেবে অপপ্রচার করে চালাচ্ছে। অথচ তারা কেউ সাংবাদিক না এবং তারা কোন জাতীয় পত্রিকার বেতনভুক্ত সামান্য স্টাফ রিপোর্টার ও না।
যদি তারা আমাদের পত্রিকা গুলির সামান্য বেতনভুক্ত স্টাফ রিপোর্টার না হয়ে থাকে তাহলে এবার একটু চিন্তা করে দেখুন তারা আসলে কি ? প্রতারণা চাঁদাবাজি দালালি সন্ত্রাসী দস্যুতা হচ্ছে এদের প্রধান ব্যবসা। এরা প্রশাসনের বিভিন্ন কার্যালয় কে চাঁদাবাজির মাধ্যমে জিম্মি ও ততস্থ করে রেখেছে। পুলিশকে জিম্মি করে থানায় এরা দালালি করে বেড়ায়, এই চাঁদাবাজ প্রতারক তথ্য সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কথা বলার কারনে আমাদের ওয়ার্ল্ড সম্পাদকের বিরুদ্ধে বরিশাল সাইবার ট্রাইব্যুনালে একটি মিথ্যা নালিশি মামলা দায়ের করে সিআইডির প্রতিবেদনে মামলাটি মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে।

সিআইডির প্রতিবেদনে খান মুহম্মদ জুসফিকুর রহমানের কাছে আইও হইতে যে স্ক্রিনশট পাওয়া গেছে তা সংরক্ষণ করার আইনগত কর্তৃত্ব, সংবিধান এবং মহামান্য হাইকোর্টের ডিএলআর খান মুহম্মদ জুসফিকুর রহমানের কাছে আছে কাজেই ডি এল আর অনুযায়ী যেকোনো অপরাধীদের তথ্য সাংবাদিকদের কাছে থাকতেই পারে এবং থাকবেই এবং অপরাধীদের বিরুদ্ধে যে কোন সংবাদ প্রকাশের ক্ষমতা রাখে, এক্ষেত্রে কথা বলার অধিকার আর কারো নেই।
https://supremecourt.gov.bd/translation/process.php?file=1982811_SuoMotuRuleNo.04of2021.pdf
মামলা কারীরা বাংলাদেশের মহা বিখ্যাত অপরাধে অভিযুক্ত, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের তালাশ টিম তাদেরকে খুঁজে বের করেছে এবং তারা অপরাধ স্বীকার করেছে আর তাদের আসল মুখোশ রূপ প্রকাশ পেয়েছে যা আদালত অবশ্যই আমলে নেবে। ইনশাআল্লাহ।

বাংলাদেশের সকল আসল সাংবাদিকের রক্ষা কবজ হচ্ছে এই মহামান্য হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায়

মহামান্য হাইকোর্টের সাংবাদিকদের পক্ষে পূর্ণাঙ্গ রায়ের সংবাদ যুগান্তরের

https://www.dhakapost.com/law-courts/149117
আইন পরিপন্থী মিথ্যা ও হয়রানি মূলক মামলা প্রদানের কারণে মাননীয় সাইবার ট্রাইবুনাল আদালত সাথে সাথে জনাব খানকে জামিন দিয়ে ন্যায়বিচার কার্যকর করেছে এবং আসল অপরাধীদেরকে অবশ্যই আদালত আমলে নেবে এবং অপরাধীর সহযোগী সাক্ষীদেরকে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করাবেই করাবে ইনশাআল্লাহ
SOURCE :WSN24