বাংলাদেশে এখন যা হবে অতঃপর দেশ-বিদেশে সর্বশেষ ধোকা এবং প্রতারণা

WSN STAFF
  • Update Time : Friday, September 23, 2022
  • 486 Time View

বাংলাদেশে এখন যা হবে —

বাংলাদেশের যে সমস্ত বেঈমান-বিশ্বাসঘাতক প্রতারক যে সমস্ত  রাজনৈতিকভাবে নেতা এবং কর্মী আছে তারা সকলেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের  (বাল) সাথে গোপনে নিচে নিচে যোগাযোগ রাখছে এবং বালদের পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করছে। যারা সম্পূর্ণভাবে অশিক্ষিত মূর্খ এবং অপদার্থ এবং যারা সাময়িক ভাবে লোভ লালসায় মত্ত। তাদের দেশপ্রেম বলতে কোন কিছুই নেই।

 

পিলখানায় হত্যা যজ্ঞ চালানোর মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ যে কোন রাজনৈতিক দল নয় বরং একটি অপশক্তি এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্রের শত্রু রাষ্ট্রের যে এজেন্ট তা প্রকাশ হয়ে পড়ে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী হচ্ছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের একমাত্র শেষ আশ্রয়স্থল। সেই বাহিনীর সবচেয়ে স্পর্শ কাতর যে স্থানটি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই। যাদের হাতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব নির্ভর করে সেই জায়গাটিকে ভারত রাষ্ট্রের হাতে ছেড়ে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। এই ছেড়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ যে বাংলাদেশের কোন রাজনৈতিক দল নয় এবং বাংলাদেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট তাদের যেকোনো আদর্শ উদ্দেশ্য নেই তা একেবারেই সূর্যের মতো পরিষ্কার হয়ে যায়।

 

এই বিষয়টি প্রথমে বুঝতে পারে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ব্রিলিয়ান্ট সেনা অফিসার গন। তখনই তারা তার পরিবার তার নিজের জীবন বাঁচানোর জন্য সেনাবাহিনী ছেড়ে পালাতে থাকে। আওয়ামী লীগ এবং ভারত সেনাবাহিনীর মধ্যে আতংক সৃষ্টি করে দেয় তারাও পরিকল্পনা করে এই আতঙ্কের মধ্যে দিয়ে সেনাবাহিনীর দেশপ্রেমিক অফিসারদেরকে বরখাস্ত, বাধ্যতামূলক অবসর এবং বিতাড়িত করার পরিকল্পনা সাথে গুম খুন অপহরণ দেদারচে চালানো শুরু করে দেয়।

 

ভারত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে বলে দেয় যারা আমাদের বাধ্য অনুগত থাকবে তাদেরকে আমরা চাকরিতে রাখবো আর যারা অনুগত বাধ্য হবে না, আমাদের কথা শুনবে না তাদেরকে আমরা বাধ্যতামূলক অবসর দিয়ে দেবো অপহরণ করব গুম করবো এবং হত্যা করব।

 

যে সকল অফিসাররা এই সকল শর্ত গুলোকে বাধ্য হয়ে মেনে নিয়েছে কোন উপায় উপান্তর না পেয়ে তারাই এখন চাকরিতে আছে! যারা এই সমস্ত শর্ত মেনে নিতে পারেনি তারা কোন প্রমোশন পাননি এবং তারা চাকরি থেকে চলে গেছেন। কেউ হত্যা  হয়েছেন কেউ গুম হয়েছেন।

 

আওয়ামী লীগ এবং ভারত পরিকল্পনা মাফিক বেসরকারি লোকদেরকে গণহত্যা চালায় , শাপলা চত্তরের সেই জনসমাবেশ তার অন্যতম জলজ্যান্ত প্রমাণ। এরপর জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী বেসরকারি মানুষদেরকে দেদারছে অপহরণ গুম খুন প্রকাশ্যে গুলি চালাতে থাকে।

 

ইতিমধ্যেই আমেরিকা তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে এবং জাতিসংঘ কর্তৃক নিষেধাজ্ঞার জন্য প্রসেসিং এ আছে অন্যদিকে পৃথিবীর সমগ্র বড় বড় মানবাধিকার সংস্থাগুলো পৃথিবীর সকল প্রতিষ্ঠানে রেন্ডম অভিযোগ জানায় এবং তা বাংলাদেশের কর্তৃত্ববাদী রাজনৈতিক নামধারী ভারতের এজেন্ট আওয়ামীলীগকে অবহিত করে।

আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট এবং জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী সাথে পৃথিবীর সব বাঘা বাঘা মানবাধিকার সংগঠনের রিপোর্ট যা বলছে তা বাংলাদেশের রাষ্ট্রের সরকারের প্রতিনিধিত্বকারী পরিষদ মন্ত্রিপরিষদ আওয়ামী লীগকে ব্যাপক গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত করেছে মহা মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ পেয়েছে।

বাংলাদেশের সকল মানবাধিকার সংগঠনগুলো এবং এর অভিযোগকারীরা এমনকি বাংলাদেশের সকল বিরোধী দলগুলো যে মানবতা বিরোধী মানবাধিকার বিরোধী জঘন্য ন্যক্কারজনক অবস্থা পরিস্থিতির শিকার হয়েছে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্বকারী পরিষদ আওয়ামীলীগ এবং ভারত কর্তৃক তার সকল প্রমাণাদি এবং তথ্য হাজির করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার মিশেল বেচেলেটের কাছে যিনি সাবেক চিলি প্রেসিডেন্ট এমনকি তিনি জানেন চিলিতে যে পরিমাণ মানবতাবিরোধী ও মানবাধিকার পরিপন্থী কাজকর্ম হয়েছিল তার সাথে সে খুবই সু-পরিচিত।

ভারতের বাংলাদেশ অর্থনৈতিক চুরি 

বাংলাদেশের ২২ কোটি জনগণের অভিযোগ যে ভারত বাংলাদেশের অর্থনীতিকে চুষে গিলে খেয়ে ফেলেছে। আর এই কাজটি পৃথিবীর কোন দেশের রাজনৈতিক দল সাহায্য সহযোগিতা করতে পারেনা কিন্তু বাংলাদেশের রাজনৈতিক নাম ধারী ভারতের এজেন্ট সেই কাজটি করতে ভারতকে পূর্ণমাত্রায় সাহায্য এবং সহযোগিতা করেছে!

পৃথিবীর অন্য যেকোনো দেশে এর প্রমানের সাথে সাথে তাদেরকে মৃত্যুদণ্ড দিতে থাকতো । কিন্তু দুঃখজনক এইযে বাংলাদেশে এর কোন বিচার এখন পর্যন্ত শুরুই হয়নি এবং বিচারের কথা কেউ বোঝে না এবং বলছে না। ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা র’ কিভাবে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থার কার্যালয় অফিস করে বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণ করছে তা প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও এর কোন বিচারই শুরু হয়নি। বাংলাদেশের সামরিক অফিসার এবং জনগণকে অপহরণ গুম অত্যাচার নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে ভারতের সেই সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই কার্যালয়ের ভিতরে যা ব্যাপক প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও পৃথিবী এবং বাংলাদেশের জনগণ অন্ধকারে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশী নাগরিক কর্তৃক বিদেশের নেত্র নিউজ নামের একটি গণমাধ্যমে বিস্তারিত তথ্য প্রমাণ এবং ভিডিও সহ  সংবাদ পরিবেশন করে। ফলে বাংলাদেশ সহ সমগ্র পৃথিবী এবং জাতিসংঘের সেই মিশেল আশ্চর্য এবং হতচকিত হয়ে যায়। বাংলাদেশসহ সমগ্র পৃথিবীতে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয় এবং বিতর্ক শুরু হয় ফলশ্রুতিতে ভারত এবং ভারতের এজেন্ট আওয়ামীলীগ বাধ্য হয়ে ডিজিএফআই কার্যালয় থেকে সেই অন্ধকার কারাগার গোপন  কোন জায়গায় স্থানান্তর করতে বাধ্য হয় যেখানে এখনও এক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সহ নানা শ্রেণি-পেশার বিভিন্ন মানুষ এবং কর্মকর্তারা বন্দি আছে।

 

ভারত তাদের এজেন্ট আওয়ামী লীগকে দিয়ে বাংলাদেশের সব কিছুকে দখল করে নিয়েছে এবং আওয়ামীলীগকে দিয়ে ভারত সরকার নানামুখী তাদের স্বার্থে বিভিন্ন ধরনের গোপন চুক্তি করে নিয়েছে। ভারত এবং তাদের এজেন্ট আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে পৃথিবীর বাদশা যার কথা সমগ্র পৃথিবী শুনতে বাধ্য হয় তার নির্দেশেই বাংলাদেশের সচেতন মানুষ এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার বিরুদ্ধে ঘৃণা করতে থাকে। এবং দেশপ্রেমের জনগণ ও দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনীকে একটি অবস্থানে দাঁড় করায় তারা সিদ্ধান্ত নেয় দেশের জন্য যেকোনো কিছুতে তারা প্রস্তুত।

 

ভারত এবং আওয়ামীলীগ বাঁচার জন্য দ্রুত গতিতে সবচেয়ে শক্তিশালী বিরোধী দল বিএনপি’র সাথে তাদের হাইকমান্ড তারেক রহমানের সাথে ইংল্যান্ডে বৈঠকে বসে এবং বিএনপিকে নানা ধরনের মিথ্যা প্রতারণামূলক নানাধরনের প্রলোভনের পথ দেখায় কিন্তু বিএনপি ছাড়াই যখন বাংলাদেশের নতুন মন্ত্রী পরিষদ গঠনের জন্য সকল কাজ শুরু হয়ে যায় ঠিক তখনি বিএনপি, আওয়ামী লীগ এবং ভারতের সকল প্রলোভনকে অগ্রাহ্য করে সরকার পতনের লক্ষ্যে আন্দোলন শুরু করে এবং পৃথিবীর বাদশাহ এর নির্দেশ ও নেতৃত্বে বিএনপি, ভারত ও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আন্দোলনে চাঙ্গা হয়ে ওঠে এবং আজ পর্যন্ত আন্দোলনে সফলতা অর্জন করে।

 

বিএনপি নির্দেশিত হয়ে আন্দোলনে সফলকাম হয়ে বাংলাদেশ থেকে আওয়ামী লীগ এবং ভারতকে বিতাড়িত করতে বর্তমানে অনির্দিষ্টকালের জন্য তারা রাজপথে নেমেছে। আওয়ামী মন্ত্রী পরিষদ এবং ভারত সকল বিরোধী দল এবং বিএনপিকে কোনোভাবেই পরাজিত করতে পারছে না যদিও তারা বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করছে কিন্তু সকল পরিকল্পনাই পানিতে ভেসে যাচ্ছে কোনটাই কোন কাজ হচ্ছে না আওয়ামী মন্ত্রী পরিষদের এবং ভারতের সকল পরিকল্পনা পরাজিত হয়েছে।

আওয়ামীলীগ এবং ভারতের পলায়ন শুরু 

তাদের সকল পরিকল্পনা ব্যর্থ হওয়ার পরেই তারা বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে পালানোর জন্য দিকবিদিক হন্য হয়ে ঘুরছে এবং বাংলাদেশে সকল বিদেশী  মিশনগুলোতে পালানোর জন্য ভিসার বিশাল বিশাল লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। প্রতি দিন হাজার হাজার ভারত এবং আওয়ামী লীগের লোকেরা মিশন গুলাতে ভিসার জন্য পাগল হয়ে দিকবেদিক করছে।

 

বাংলাদেশে যখন বিরোধী দলের মহা আন্দোলন শুরু হয়েছে এবং আওয়ামী লীগের লোকজন সব বারিধারার মিশনগুলোতে লাইন দিয়ে পালাচ্ছে ঠিক তখনই আমেরিকায় জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ এর জন্য গিয়েছিলেন তাদের নেত্রী এবং সেখানে গিয়ে বাংলাদেশের গণতন্ত্র বাংলাদেশের অর্থনীতি বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাংলাদেশের সামরিক এবং বেসরকারি বিষয় নিয়ে যে সমস্ত বিষয়ের আলোকপাত করেছেন তা সম্পূর্ণ মিথ্যা প্রচারণা এবং পৃথিবীর জনগণকে বাংলাদেশের জনগণকে বিভ্রান্ত করছেন এবং ভুলভাল ব্যাখ্যা দিয়েছেন যা একেবারে নিতান্তই ধোকা এবং প্রতারণা ছাড়া আর কিছুই নয়।

 

সকল বিরোধী দল ও জনগণের পক্ষ থেকে সরকারি সকল স্থাপনা শ্রীলঙ্কার মতো দখল 

 

সকল বিরোধী দলের আন্দোলনের রূপরেখা পরিকল্পনা একেবারে সংগঠিত হয়েই আছে তাদের পরবর্তী গন্তব্য হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় রাষ্ট্রপতির কার্যালয় গণভবন সহ সকল সরকারি স্থাপনা দখল করা যা একেবারেই শ্রীলংকার মতন রাজনৈতিক পরিস্থিতির অবতারণা। বাংলাদেশের সকল জনগণ ও বিরোধীদলের নেতা নেতাকর্মীদের এটাই হচ্ছে তাদের মূল এবং সাল পরিকল্পনা। তাদের বিপ্লব এবং গণঅভ্যুত্থান স্বপ্নের পথে ছিল কিন্তু এখন তা বাস্তব এবং সফলতা হিসাবে চোখে ধরা দিয়েছে।

 

আওয়ামী লীগ এবং ভারতের সকল শক্তিকে পরাজিত করে সকল বিরোধী দল এবং জনগণ যেকোনো সময় তাদের মূল লক্ষ্যে পৌঁছে যেতে পারে তার প্রারম্ভিক সূচনা শুরু হয়েছে অনেক আগেই ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগ এবং ভারতের লোকজন পালানো শুরু করে দিয়েছে মিশনগুলোতে ওদিকে বিরোধীদলগুলো মূল লক্ষ্যে মিশন সাকসেস করতে গেলে তখন আফগানিস্তানের মতো আওয়ামী লীগ এবং ভারতের লোকেরা বিমানের চাকা ধরে পালানোর চেষ্টা করতে পারে।

আফগানিস্তানের পথে বাংলাদেশ 

প্রতিদিন আওয়ামী লীগের লোকেরা যে হারে পালাচ্ছে তাতে হঠাৎ করেই সকল বিরোধী দল সকল সরকারি স্থাপনা দখলে নিয়ে নিলে তাদের এ ছাড়া আর কোন পথ থাকবে না পালানোর। তখন ভারত পালানোর জন্য বিমান পাঠাতে পারে কিন্তু সেই সুযোগ এবং সেই ক্ষমতা ভারতের নেই এবং হবে না। আর বাংলাদেশের বর্ডার দিয়ে পালানো একেবারেই সম্ভব না কারণ সকল বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের জনগণ এবং সেনাবাহিনীর হাতে থাকবে তারা ওখান থেকে পালাতে গেলেই মারা পড়তে পারে।

 

আওয়ামী লীগ এবং ভারতের জন্য একেবারে বিভীষিকাময় একেবারে আফগানিস্তানের মতন অবস্থা চলছে এখন বাংলাদেশে। আফগানিস্তানের আফগান সরকারের মতো বাংলাদেশেও আওয়ামী এবং ভারত সরকারের পলায়ন হবে খুবই দুর্বিষহ এবং বিপদজনক। কারণ এদের উপর বাংলাদেশের ২২ কোটি জনগণ এবং সেনাবাহিনী ক্ষিপ্ত হয়ে আছে সুযোগ পেলেই এদেরকে কোনভাবেই ছাড় দেবে না। এদের সকল মহা অপকর্মের জন্য এদের মৃত্যুদণ্ড হবে কাজেই তাদের পালানো ছাড়া কোনো পথ খোলা নেই। মৃত্যুদণ্ড সহ সকল ভয়াবহ পরিস্থিতির সম্মুখীন হওয়া তাদের পক্ষে একেবারেই সম্ভব না কাজেই তারা যে কোনো মূল্যে পালানোতে বাধ্য হবে।

 

আওয়ামী লীগ থেকে যারা সুবিধা গ্রহণ করেছে তারাই ভয়েতে পালাচ্ছে। ভয় তো তারা পাবেই কারণ যে অপকর্ম অন্যায় অবিচার করেছে সমস্ত বাংলাদেশে তাতে তাদের বিচার হবেই আর সেই বিচার থেকে বাঁচার একমাত্র পথ হচ্ছে পালান ।আওয়ামী লীগ এবং ভারত যে পালাবে তা আমরা দুই বছর আগেই সংবাদ পরিবেশন করেছিলাম তাদের অপকর্মের ফল কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় আমরা তার গবেষণা ও বিচার-বিশ্লেষণ করেছিলাম। আজ তা বাস্তবে দেখা যাচ্ছে।

 

বাংলাদেশে এখন যা হবে 

 

সকল বিরোধী দল এবং সকল কোটি কোটি জনগণ প্রধানমন্ত্রীর গণভবনের দিকে ধাবিত হতে পারে গণভবনকে দখল নেওয়ার পরে তারা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের রাষ্ট্রপতির কার্যালয় সহ সকল গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা দখলে নেবে। এই মুহূর্ত এবং পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ছাড়া আর কেউ এই পরিস্থিতিকে ট্যাকেল দিতে পারবে না কারণ ভারতের আওয়ামী লীগের সকল শক্তি ক্ষমতা শেষ ! যেখানে তাদের ক্ষমতা শেষ সেখানেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ক্ষমতা শুরু।

 

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় একটি অন্তর্বর্তীকালীন রাষ্ট্রপতি শাসিত পরিষদ গঠন হবে। যারা অস্থায়ী হিসেবে বাংলাদেশ রাষ্ট্র ও সরকারের প্রতিনিধিত্ব করবে। এটা হবে রাষ্ট্রপতি শাসিত পরিষদের নেয়। মন্ত্রিপরিষদ শাসিত ব্যবস্থা বিলুপ্ত হবে। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী খান মুহম্মদ জুসফিকুর রহমানকে আহ্বান জানাতে পারে কারন সে ছাড়া বাংলাদেশে যোগ্য কোন ব্যক্তি নেই, জনাব খান ভারত এবং আওয়ামী লীগের হাত থেকে বাংলাদেশকে এবং তার জনগণকে স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করেছেন তিনিই একমাত্র এর উপযুক্ত আর কেউ নয়।

 

জনাব খানের নেতৃত্বে একটি মন্ত্রী পরিষদ গঠিত হবে। যেখানে বাংলাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ দেশপ্রেমিক’ ব্যক্তিবর্গ থাকবে। তারা ব্রিটিশদের মতন রাষ্ট্রপরিচালনার পথে যেতে পারেন। সকল অপরাধীদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করবেন এবং শাস্তির ব্যবস্থা করবেন। এরপর একটি জনপ্রিয় জনগণের সত্তিকারের  ভোটের ব্যবস্থা করবেন। এবং জনগণের ভোটের মাধ্যমে একজন রাষ্ট্রপতি, ভাইস প্রেসিডেন্ট অথবা প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী পরিষদ গঠনে নির্বাচিত করবেন।

 

 

 

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category