বাংলাদেশের অর্থনীতি ভয়াবহ করুন এবং শোচনীয়
বাংলাদেশকে পৃথিবীর মধ্যে কি পাগল রাষ্ট্র হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়? বাংলাদেশ রাষ্ট্রটির রিজার্ভের ব্যাপারে এক এক সময় এক এক তথ্য উপস্থাপন করে থাকে রাষ্ট্র এবং সরকার পরিচালনাকারী কন্ট্রাকটর রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ। যদিও রাষ্ট্র এবং সরকার কর্তৃক প্রদত্ত কোন সঠিক তথ্য জনগণ জানতে পারে না যদিও তথ্য অধিকার আইন করা হয়েছে কিন্তু তার কোনো কার্যকর ভূমিকা নেই। রিজার্ভ সম্পর্কে কোনো তথ্য দিতে হলে তা রাষ্ট্র অথবা সরকারের নিয়োজিত কর্তাব্যক্তিরা বলবেন। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, যে কোন ব্যাপারে সরকার এবং রাষ্ট্রের তথ্য সরকারের নিয়োজিত কর্মকর্তারা না দিয়েই সরকার এবং রাষ্ট্রপরিচালনা কারী কন্ট্রাকটর রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ বক্তব্য রাখে । আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালে রাষ্ট্রপরিচালনার দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই তারা এই সমস্ত কাজকর্ম করে বেড়াচ্ছে।
রাষ্ট্রের মালিক জনগণ এবং জনগণের নিয়োজিত দাস এবং চাকররা হচ্ছে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। জনগণ তাদের কাছে সবকিছু আমানতে রেখেছে। কি হচ্ছে না হচ্ছে কি অসুবিধা কি সুবিধা তার সময় মত জনগণকে জানানোর দায়িত্ব একমাত্র সেই চাকর-বাকরদের কিন্তু তারা জনগণকে কোনো তথ্য না দিয়ে তাদেরকে পরিচালনাকারী রাজনৈতিক কন্টাকটার আওয়ামী লীগ এক এক সময় এক এক রকম মিথ্যা তথ্য দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করে বেড়াচ্ছে। এমনকি জনগণের চাকর বাঁকড়রা সঠিক তথ্য জনগণের সামনে উপস্থাপন করতে চাইলেও আওয়ামী লীগ তাদেরকে হুমকি-ধামকি দিয়ে তা করতে দিচ্ছে না।
জনগণের চাকরবাকরদের কে জিম্মি করে ফেলেছে আওয়ামী লীগ যার কারণে রাষ্ট্রের, সরকারের মালিক যে জনগণ তা লুট করে ছিনতাই করে নিয়ে গেছে আওয়ামী লীগ। এখন আওয়ামী লীগই বলছে তারাই সরকার অর্থাৎ তারাই মালিক অথচ রাষ্ট্র এবং সরকারের মালিক একমাত্র জনগণ এবং এই সকল সকল চাকর-বাকর এরা হচ্ছে সেই আওয়ামী লীগের চাকর-বাকর। কিন্তু রাষ্ট্র এবং সরকারের সকল চাকর-বাকর হচ্ছে একমাত্র জনগণের চাকর বাকর তারা কখনোই কন্টাকটার আওয়ামীলীগের চাকর-বাকর নয় কারণ কন্টাকটার রাজনৈতিক দল মামলা খেতে পারে সাজাপ্রাপ্ত হতে পারে খুন হত্যা করতে পারে লুণ্ঠন গুম করতে পারে ছিনতাই দর্শন করতে পারে কিন্তু জনগণের চাকর বাকরদের তা করার কোন সাহসই নেই।
মহা আশ্চর্যজনক এবং মজার ব্যাপার হচ্ছে জনগণের এই চাকর-বাকরদের দিয়ে আওয়ামী লীগ হত্যা গুম খুন অপহরণ লুটপাট ধর্ষণ সহ সকল অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে তাদের লক্ষ্য হচ্ছে যাতে এই সকল দোষের ভাগিদার শুধু এই চাকর-বাকররাই হয় এবং তারা যেন নিষ্পাপ থাকে।
আরো আশ্চর্যজনক ব্যাপার হচ্ছে জনগণের এই চাকর বাঁকররা কেন সরকারের মালিক জনগনকে বাদ দিয়ে কন্টাকটার আওয়ামীলীগের কথা শুনছে এবং তাদের আনুগত্য করে মানুষকে ধর্ষণ গুম খুন অপহরণ করছে লুটতরাজ চালাচ্ছে তা সত্যিই ভয়ঙ্কর বিপদ জনক এবং রহস্যজনক।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে যে সত্যিই কি জনগণের চাকর বাকররা এ সমস্ত কাজ করছে না কন্টাকটার আওয়ামী লীগ এবং ভারতের বিশেষ নিয়োগপ্রাপ্ত বিশেষ গোপন ব্যক্তিরা সরকারের চাকর-বাকরের রূপ ধারণ করে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে নিয়োজিত হয়ে তাদের চর হিসেবে এই সমস্ত অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে !??? বিষয়টি মহা গভীরভাবে চিন্তা করার জন্য আমরা জনগণের কাছে ছেড়ে দিলাম।
বাংলাদেশে যা হয়েছে
বিএনপি জামাত শিবিরের রাষ্ট্র ও সরকার পরিচালনা কালীন সময়ে আওয়ামীলীগ অত্যাচার-নির্যাতনে একেবারে কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল উক্ত রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে রাষ্ট্র পরিচালনা কালীন সময়ের সর্বশেষ যে আক্রমণের শিকার হয়েছিল আওয়ামী লীগ যা ২১ আগস্ট সংগঠিত হয়েছিল এই আক্রমণ নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক আছে।
বিএনপি-জামায়াত বলছে এ আক্রমণ আওয়ামীলীগ নিজেরাই সৃষ্টি করেছিল কারণ এরকম কাজ-কর্ম করার পূর্ব অভিজ্ঞতা আওয়ামীলীগের রয়েছে তারা বিগত দিনে এরকম বহু কাজ করেছে করে আমাদের উপরে দোষ চাপিয়েছে।
অপরদিকে আওয়ামী লীগ বলছে বিএনপি-জামায়াত আমাদেরকে রাষ্ট্র পরিচালনা কালীন সময়ে আক্রমণ করেছে তারা রাষ্ট্রের শক্তি ক্ষমতা ও সরকারী শক্তি ক্ষমতা কে ব্যবহার করে আক্রমণ আমাদের উপরে চালানো হয়েছে।

সেই সময় আওয়ামী লীগের এমন অবস্থা হয়েছিল যে ভারত সরকার এবং আওয়ামী লীগ কখনো ভাবতেই পারেনি যে তারা আবার বাংলাদেশ সরকার পরিচালনার সুযোগ পাবে উল্লেখ্য আওয়ামী লীগ হচ্ছে ভারত রাষ্ট্রের একটি ভু রাজনৈতিক শক্তি। আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে যখন আওয়ামী লীগ নামকরণ করা হয় তখন তৎকালীন ভারত সরকারের গোয়েন্দা বাহিনী দের পরামর্শেই এরকম নাম দেওয়া হয়েছিল। এমনকি পাক-ভারত যুদ্ধের পরেই পূর্ব পাকিস্তানকে পশ্চিম পাকিস্তান থেকে আলাদা করার ভারতীয় নীলনকশা বাস্তবায়নের জন্য তৎকালীন ভারত সরকার আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক অর্থনৈতিক ও সামরিক এবং কূটনৈতিক সার্বিক সাহায্য-সহযোগিতা করার চুক্তিবদ্ধ হয়।
বাংলাদেশ স্বাধীনের পরে সেই অনুযায়ী ২৫ বছরের চুক্তি সম্পন্ন হয়েছিল ভারতের সাথে এর আগে যুদ্ধ চলাকালীন প্রবাসী সরকারের সাথে সেই অনুযায়ী ভারতের সাথে একটি চুক্তি হয়েছিল এই চুক্তিগুলোকে পৃথিবীর মানুষ গোলামীর চুক্তি হিসেবে আখ্যায়িত করে ।
আওয়ামীলীগ ভারতের রাজনৈতিক শক্তি হওয়ার কারণে বিএনপি জামাত এই শক্তি সব সময় তাদের কে দাবিয়ে রাখার চেষ্টা করেছে।
গত ২০১৮ সালের নির্বাচনে ভারত যে কিভাবে বাংলাদেশে ন্যক্কারজনক হস্তক্ষেপ করেছিল এমনকি প্রেসিডেন্ট এরশাদ কে চাপ প্রয়োগ করে এবং তাকে হসপিটালে নেওয়া পর্যন্ত থেকে শুরু করে যা পৃথিবীতে নজিরবিহীন এবং কোন রাষ্ট্র কোন রাষ্ট্রের উপর এরকম হস্তক্ষেপ করতে পারে না।
কোন রাষ্ট্র তার পররাষ্ট্রমন্ত্রী অন্য কোন রাষ্ট্রকে নিজ দেশে হস্তক্ষেপ করতে আহ্বান জানাতে পারে না কিন্তু বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন ভারতের কাছে তা করেছে এমনকি তা প্রকাশ্যে বলে বেড়াচ্ছে। এটা যে রাষ্ট্রদ্রোহিতা এবং এতে তার ফাসি হবে তা সে মনেই করে না।

কারণ সে জানে তার কিছুই হবে না কারণ আওয়ামী লীগ হচ্ছে ভারতের একটি শক্তি এবং রাজনৈতিক শাখা। তারা তাদের সামরিক শক্তি দিয়ে রক্ষা করবে। আর এই সামরিক শক্তি প্রয়োগের আমন্ত্রণই ভারতে গিয়ে জানিয়ে এসেছে পররাষ্ট্রমন্ত্রী। উপরের ভিডিও টি দেখুন!
বাংলাদেশের রাস্ট্র এবং সরকারের বর্তমান পরিচালনাকারী রাজনৈতিক দল হচ্ছে আওয়ামী লীগ। তারা ভারত সরকারের পূর্ণ সাহায্য-সহযোগিতা শক্তি ক্ষমতা নিয়ে এবং ভারতের ফুল পরিকল্পনা অনুযায়ী বাংলাদেশকে পরিচালনা করছে।
বিষয়টি বাংলাদেশের ২২ কোটি জনগণ জানে তাই এযাবৎকাল এই বিষয়টি নিয়ে কোন বিতর্ক নেই কিন্তু যদি কেউ বিতর্ক করতে চায় এবং বিতর্ক সৃষ্টি করেন তাহলে আওয়ামী লীগ এবং ভারতের যে কি পরিনতি হবে তা বলে শেষ করা যাবে না। তাহলে এই দুই শক্তিরই রাজনৈতিক মৃত্যু ঘটবে।
তবে এটা সত্য যে অনেক বছর যুগ সময় পরে হলেও বিষয়টি নিয়ে নতুন বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে যা কেউ থামাবে না বরং এই আগুনে সকলেই ঘি ঢালতে শুরু করবে এবং এতে আওয়ামী লীগ এবং ভারতের মহা ক্ষতি হয়ে যাবে।

আওয়ামী লীগ এবং ভারত এই দুই শক্তি উভয়ে মিলে এই ১৪ বছরে বাংলাদেশে যা করেছে তা সীমাহীন দুর্নীতি হত্যা রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটপাট লুন্ঠন সরকারকে ভেঙে দেওয়া বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনা কে ভারতের হাতে ছেড়ে দেওয়া বাংলাদেশের সকল সিদ্ধান্তের মালিক ভারতকে বানানো সমাজ রাষ্ট্র স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে ধ্বংস করে দেওয়া বাংলাদেশের সকল অর্থ-সম্পদ কে নিয়ে যাওয়া।
আওয়ামী লীগ ও ভারতের বাংলাদেশকে পরিচালনাকালীন এই সময়ে বাংলাদেশে যে গুম-খুন অপহরণের আলোচনা চলছে সমালোচনা বিতর্ক চলছে তার মধ্যে বাংলাদেশ সামরিক বাহিনীর গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআইয়ের আয়নাঘর নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
ডিজিএফআইয়ের আয়নাঘর র্যাবের গুপ্ত কারাগার ডিবির অন্ধকার কারাগার ইত্যাদি আওয়ামী লীগ ও ভারতকে এক মহা বিপদের মধ্যে ফেলে দিয়েছে। অবশ্যই এরকম একটি গোপন তথ্য গোপন সূত্র থেকে আমরা পেয়েছি তা হচ্ছে আওয়ামী লীগ সরকার পরিচালনা থেকে চলে যাওয়ার আগে এসমস্ত গুপ্ত স্থান এবং কাজকর্মগুলো কে শেষ করে দিতে চান কারণ পরবর্তী সরকারের পরিচালনাকারী সে এই কাজকর্মগুলো আবার আওয়ামীলীগের উপর যেন চাপিয়ে না দেয় সেজন্যই তারা এই গোপন গুম খুন অত্যাচার-নির্যাতন অপহরণ বন্ধ করতে চায়।
ভারত এবং আওয়ামীলীগ বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনা করার সুযোগ আর কোনদিন পাবে না কারন মানুষজন জেনে গেছে আসলে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রপরিচালনা করে না করে মূলত ভারত সরকার। আর এই ভারত সরকার তার কাশ্মীরে এবং সমগ্র ভারতের মুসলমানদের কে যে কি করে আর এই ১৪ বছরে বাংলাদেশের মুসলমানদের উপর যে নির্যাতন চালিয়েছে তা কেয়ামত পর্যন্ত এদেশের মুসলমানরা ভুলে যাবেনা।
এটাই হচ্ছে ভারত সরকার এবং আওয়ামী লীগের জন্য বিপর্যয়।
এই দুই শক্তির সাথে এদেশের কারা কারা আছে তাদের ব্যাপারে এদেশের ২২ কোটি মানুষ এখন জেগে উঠেছে। বিষয়টি এই দুই শক্তির দালালরা আচ করতে পেরেছে। সকল প্রশাসনের তাদের নিয়োগ ও নিয়োজিত লোকেরা ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মূল ধারার সকল প্রশাসন কাউন্টার দেওয়া শুরু করেছে জনগণ রাস্তায় নেমেছে। সর্বত্র একটি যুদ্ধ চলছে আওয়ামীলীগ এবং বিরোধীদল প্রকাশ্য যুদ্ধের ঘোষণা দিয়ে রাস্তায় নেমেছে।
সরকার পরিচালনাকারী দল আওয়ামীলীগ কেটে পরেছে। কারণ আওয়ামী লীগের সামনে শ্রীলঙ্কা আফগানিস্তান উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতন ভাসছে। তারা নির্বাচনের কথা বললেও নির্বাচন পর্যন্ত যে তারা যেতে আর পারবেনা তার আগেই তাদের সব শেষ সেটা তারা ইতিমধ্যেই বুঝতে পেরেছে এবং পালানোর প্রস্তুতি নিয়েছে।
তারা প্রথম ভারত হয়ে মালদ্বীপে থাকার ব্যবস্থা করেছিল পরবর্তীতে সেখানে পরিবর্তন হওয়াতে সৌদি আরব থাকার পরিকল্পনা করেছিল কিন্তু পালানোর এখন সকল পথ বন্ধ হয়ে গেছে কারণ বাংলাদেশের জনগণ এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রের মূল ধারার প্রশাসন তারা সম্ভবত যেতে দেবে না। তাই ক্ষমতায় থাকার চেষ্টা করা এবং না পারলে জেলে যাওয়ার জন্য তারা প্রস্তুতি গ্রহণ করেছেন।তবে তাদের উগ্রপন্থীরা অস্ত্র নিয়ে একটি গৃহযুদ্ধ বাধানোর চেষ্টার পরিকল্পনা করেছে।
বাংলাদেশের সকল মানুষ একটি টানটান যুদ্ধের মধ্যে বসবাস করছে। আওয়ামী লীগ এবং ভারতের গোয়েন্দা বাহিনীর বিরুদ্ধে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মূল ধারার গোয়েন্দা বাহিনী যুদ্ধ করছে। দেশ প্রেমিক সকল পুলিশ প্রশাসন বিচার প্রশাসন এবং সিভিল প্রশাসন সকলেই জনগনের কাতারে এসে দাঁড়িয়েছে।
বাংলাদেশ সরকার ও রাষ্ট্রপরিচালনা কারি অপরাধী রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সামরিক প্রশাসন, জনগণ হাটি হাটি পাপা করে দ্রুতগতিতে এরপরে এবং একরকম দৌড়িয়ে অপরাধীদের দিকে ধাবিত হচ্ছে।
আওয়ামী লীগের সমর্থক সকল বাহিনীর বিরুদ্ধে দেশপ্রেমিক’ ন্যায় পরায়ন মূল ধারার বাহিনী যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। তারা সকল ধরনের গোয়েন্দা তথ্য দিয়ে সর্বস্তরের সাহায্য-সহযোগিতা করে জনগণকে অপরাধীদের দিকে ধাবিত করছে। জনগণ সহ মূলধারার সেনাবাহিনী পুলিশ সকল প্রশাসনের লোকেরা ঐক্য বদ্ধ হয়েছে।
বর্তমানে যা হচ্ছে
বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মুল গোয়েন্দা বাহিনী শত্রুরাষ্ট্র এবং তাদের এজেন্ট বাল দের বিরুদ্ধে ব্যাপক তৎপরতা শুরু করেছে এবং শত্রুদের সকল আক্রমণ প্রতিহত করে দিচ্ছে। শত্রুরা যেখানে যেখানে আক্রমণ ক্ষতি করেছে, দেশকে, দেশের মানুষকে সেখানে সেখানে শত্রুদের উপর আঘাত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মুলধারার সকল সদস্য এবং অফিসারগণ এই গোয়েন্দা বাহিনীর সাথে সম্পৃক্ত আছে। তারা বাংলাদেশকে আবার স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার কাজে নিয়োজিত। সত্যিই এটি একটি মহা যুদ্ধ চলছে। নিজ বাহিনীর মধ্যে এত সংখ্যক শত্রু রাষ্ট্রের এজেন্ট দালাল নিয়োজিত প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে তাদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অপ্রকাশ্যে যুদ্ধ করা বেশ কঠিন কাজ।
নিজ বাহিনীর শত্রুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা নতুন অভিজ্ঞতা বিশ্বের জন্য । তাই বাংলাদেশের এই যুদ্ধটি হচ্ছে ব্যাপক এবং মহাকৌশলগত যুদ্ধ। একটু অসচেতন হলেই মহা বিপদ হয়ে যেতে পারে। তবে এখানে সুখের সংবাদ হচ্ছে সংখ্যাগরিষ্ঠ সেনাবাহিনীর সদস্য বাংলাদেশ রাষ্ট্রের পক্ষে থাকাতেই সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে শত্রুদেরকে অনায়াসেই একটি তালিকা পরিমাণ এবং তাদেরকে সঠিকভাবে নির্ণয় চিহ্নিত করা গেছে এতে করে শত্রুদেরকে খুব সহজেই পরাজিত করা যাবে এবং যাচ্ছে।
বর্তমানে একরকম শত্রুদেরকে পরাজিত করা হয়েছে এ জন্য তারা তাদের দায়িত্বশীল লোকেরাই বলছে তারা এখন মহা বিপদে আছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাথে ঐক্য বদ্ধ এবং একজোট হয়ে বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক জনগণ রাস্তায় নেমে তাদেরকে শক্তি সঞ্চয় করছে এবং তাদের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শত্রুরাষ্ট্র এবং তাদের দালাল এজেন্ট দের বিরুদ্ধে যে ব্যাপক যুদ্ধ শুরু করেছে এজন্য তারা এ যাবৎকাল বহু ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে যা গোপন রয়েছে এবং এদেশের মানুষ তথা পৃথিবীর কেউ তা জানে না। এমনকি শত্রুরাষ্ট্র এবং এজেন্ট দালালরা যে ক্ষতি এবং অপকর্ম কুকর্ম করেছে তা তাদের ক্ষমতার অবসান হওয়ার পর এই সবকিছুর আত্মপ্রকাশ ঘটবে।
রাষ্ট্র সমাজ ও দেশের জনগণের বিরুদ্ধে কি কি ষড়যন্ত্র করেছে এবং কি কি ক্ষতি করেছে তার সবকিছুর চিত্র প্রকাশ হবে আগামীতে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভিতরে শত্রু বাহিনী হচ্ছে বাংলাদেশের রাষ্ট্রের প্রধান এবং মূল শত্রু এরাই মূলত শত্রু রাষ্ট্রের হয়ে বাংলাদেশকে কব্জা করেছে এদের সকলকে পরিচালনা করছে শত্রু রাষ্ট্রের বাংলাদেশের গোয়েন্দা প্রধান যিনি বাংলাদেশকে প্রধান হিসেবে পরিচালনা করে থাকেন।
বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পতন চাচ্ছে এদেশের ২২ কোটি জনগণ সহ তাদের রাজনৈতিক সকল বিরোধী দল। বাংলাদেশের ২২ কোটি জনগণ বিশ্বাস করতে শুরু করেছে যে আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। সকল রাজনৈতিক বিরোধীদল বিশ্বাস করতে শুরু করেছে এবং তারা বিশ্বাস করছে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকতে পারবে না কিন্তু কিছুদিন আগেও তারা বিশ্বাস করতো আওয়ামী লীগ ২০০ বছর ক্ষমতায় থাকবে।
আওয়ামী লীগ এবং ভারত এদেশের মানুষকে জিম্মি করে এদেশের মানুষের মগজ কে বিকৃতি করে এদেশের মানুষকে বুঝাতে সক্ষম হয়েছিল যে তারা ৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকবে।
কিন্তু এই কথাটি এখন আওয়ামীলীগ আর ভারত তারা নিজেরাই বিশ্বাস করে না কারণ তারা পালানোর প্রস্তুতি নিয়েছেন। কিন্তু বাংলাদেশের প্রশাসন সেনাবাহিনী এবং জনগণ তাদেরকে পালাতে দিচ্ছে না তারা এক রকম আটক হয়ে গেছে। ঠিক এই অবস্থায় ভারতের সেনাপ্রধান জরুরী ভিত্তিতে অঘোষিতভাবে বাংলাদেশে এসে প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করেছে। বিভিন্ন জায়গায় খবর বেরিয়েছিল যে প্রধানমন্ত্রী নাকি ৭৫ জন লোকের তালিকা দিয়েছিল। এসমস্ত কথা সত্য না মিথ্যা তা আমরা সঠিক সূত্র মারফত যাচাই-বাছাই করতে পারিনি। তবে এটা সত্য যে ভারতের সেনাপ্রধান অঘোষিত ভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে দেখা করেছিলেন। আওয়ামীলীগের হাইকমান্ডের নির্দেশে কয়েকজন বিশেষ ব্যক্তি যারা আওয়ামী লীগের ভয়ংকর হিসেবে পরিচিত নানক বাহাউদ্দিন নাসিম শামীম ওসমান এরা যুদ্ধের ঘোষণা দিয়ে মাঠে নেমে পড়েছে কিন্তু হঠাৎ করে এরা হতচকিত হয়ে যায়!তারা বুঝতে পারে যে এ এক মহাশক্তির সাথে যুদ্ধ করতে হবে। এরপর তারা বলে যে খেলা হবে যুদ্ধ হবে। কিন্তু এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই মহা শক্তির সাথে তারা কি যুদ্ধে পারবে ? না পারবেনা।
তারা ইতিমধ্যে জেনে গেছে যে তারা এই যুদ্ধে আর পারবেনা কিন্তু মাঠ কে ধরে রাখার স্বার্থে তারা যুদ্ধ হবে খেলা হবে খেলা হবে বলে মাঠে তাদের নিজেদের অস্তিত্ব জানান দিচ্ছে! উপরে যে তিন জনের নাম উল্লেখ করা হলো এরা হচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভিতরে সকল অভিযুক্ত অফিসারদের শক্তি এবং ভারতের শক্তি। এদেরকে নামানো হয়েছিল মাঠের শক্তিকে ধরে রাখার জন্য কিন্তু যেহেতু এরা মাঠের শক্তিতে পরাজিত হয়ে গেছে কাজেই সেনাবাহিনীর ভিতরে তাদের শক্তি ভারত এবং আওয়ামী লীগের চূড়ান্ত পরাজয় হয়ে গেল।
বাংলাদেশ পুলিশের ধর্ম হল যে রাজনৈতিক দল সরকার পরিচালনায় আসবে তাদের আনুগত্য করা। বাংলাদেশ পুলিশ জেনেছে যে সরকার পরিচালনাকারী রাজনৈতিক দলের পরিবর্তন হতে যাচ্ছে তারা বাঁচার স্বার্থে সাথে সাথেই নিউট্রাল হয়ে গেছে এবং বাংলাদেশ পুলিশের মধ্য স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের পক্ষের শক্তি আওয়ামী লীগ এবং ভারতের শক্তিকে কাউন্টার দেওয়া শুরু করেছে। বাংলাদেশ পুলিশের ভিতরে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের শক্তি, ভারত ও আওয়ামীলীগের শক্তিকে পরাজিত করা শুরু করেছে এবং পরাজিত হয়েছে।সকল পরাজয়ের পেছনে আমেরিকা কর্তৃক সন্ত্রাসীদের প্রতি নিষেধাজ্ঞা এক ব্যাপক পরিবর্তন এনে দিয়েছে।
এদিকে চিলির সাবেক প্রেসিডেন্ট বর্তমান জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার মিশেল বাংলাদেশের মহা মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণে বাংলাদেশে আসতে বাধ্য হয়েছে। যেখানে মহা গণহত্যা চালানো হয় সেখানেই শুধু এই হাই কমিশনার যেয়ে থাকেন। তাহলে এখন বুঝতে পারেন যে বাংলাদেশে কি পরিমাণ গণহত্যা চালানো হয়েছে। ডিজিএফআই এর আয়নাঘর এই কলঙ্কজনক ইতিহাস হাই কমিশনারকে দিয়েছে এক নতুন মাত্রা। তিনি জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার মিশেল, সকল অপকর্ম নিজের চোখে দেখে আওয়ামী লীগ এবং ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন।সাথে সাথেই আওয়ামীলীগ এবং ভারত, হাই কমিশনারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। কিন্তু এটা একটা পাগলেও জানে যে হাইকমিশনার এবং জাতিসংঘের সাথে এই যুদ্ধে আওয়ামী লীগ এবং ভারত কখনোই পারবে না।
ভারতের শক্তি হচ্ছে আওয়ামী লীগ আর আওয়ামী লীগের শক্তি হচ্ছে ভারত ভারতের সাথে বাংলাদেশের কোন স্বার্থ নেই বাংলাদেশের জনগণের কোন স্বার্থ নেই এবং এর সাথে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের কোন সম্পর্ক নেই। কাশ্মীর সিকিম হায়দারাবাদ ভারত দখল করার পর থেকেই ভারত এই উপমহাদেশের সকল রাষ্ট্রের শত্রুতে পরিণত হয়েছে। এই উপমহাদেশের প্রত্যেকটি রাষ্ট্রের প্রধান শত্রু হচ্ছে ভারত। সেই অনুযায়ী প্রত্যেকটি রাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর ডকট্রিনে শত্রুরাষ্ট্র হিসেবে ভারত কে চিহ্নিত করা হয়। কিন্তু এই ভারত তাদের দালাল এজেন্ট এবং রাজনৈতিক শাখা দিয়ে শত্রু রাষ্ট্রের জনগণকে আল বাল ছাল বুঝিয়ে পুরো রাষ্ট্রগুলোকে দখল করে নিচ্ছে ।
ভারত সরকার ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে তারা হচ্ছে ভারতবর্ষের সরকার এবং এই ভারতবর্ষের সকল রাষ্ট্র তার অঙ্গরাজ্য। ভারত সরকারের পরিকল্পনা হচ্ছে ভারতবর্ষের সকল রাষ্ট্রকে দখল করা সেই অনুযায়ী বাংলাদেশকে দখল করতে পারলেই এরপরে তারা পাকিস্তানকে দখল করবে তাহলেই তাদের ভারতবর্ষ সরকার হয়ে যায়। এটাই ভারত সরকারের গোপন পরিকল্পনা।
ভারত সরকার এই গোপন এই গোপন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে গিয়েই পড়েছে ফাটা বাঁশের চিপায় গ্যারা কলে। এদেশের মানুষজন বলছে বিডিআর বিদ্রোহের নামে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে হত্যা করেছে শাপলা চত্বরে সকল মুসলমানদেরকে হত্যা করেছে। আওয়ামিলীগ দিয়ে গুম খুন হত্যা লুটপাট রাহাজানি অত্যাচার নির্যাতন ধর্ষণ চালিয়েছে দেদারছে ফলে এদেশের 22 কোটি জনগণ সহ সমগ্র পৃথিবী ক্ষেপে গেছে ভারতের বিরুদ্ধে এবং আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে।এর বিরুদ্ধে সত্য কথা যারা বলার চেষ্টা করেছে তাদের দমন করেছেন নানাভাবে মহা কঠিন যাতনা হত্যা-গুম অত্যাচার এর মাধ্যমে এখন বাংলাদেশের এই নির্যাতনের পক্ষে জাতিসংঘসহ সমগ্র পৃথিবী তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে যার কারণে আওয়ামী লীগ এবং ভারত মহা বিপদে পড়ে গেছে।
এই বিপদ থেকে বাঁচার জন্য তারেক রহমান এবং বিএনপিকে হাত-পা ধরে তাদেরকে এ চুক্তিতে নিয়ে এসে তাদের ধারা বেঁচে থাকার অপচেষ্টা চালিয়েছে। কিন্তু বিএনপি এই ধরনের কাজ করে তারা মহা বিপদে পড়ে গেছে ফলে বিএনপি এখন বাঁচার জন্যই সরকার আন্দোলনে মাঠে নেমেছে লোক দেখানো।আওয়ামী লীগ সরকার পরিচালনা থেকে তো এমনিতেই পড়ে যাচ্ছে বিএনপি আন্দোলনে আসুক আর না আসুক বিএনপি সেটা বুঝতে পেরে তারা বাঁচার জন্য এখন আন্দোলনের কথা বলছে কিন্তু তারা আওয়ামী লীগের পতনের কথা বলছে না।
বিএনপি আওয়ামী লীগের পতনের আভাস পেয়ে এখন আওয়ামীলীগের পতনের কথা বলা শুরু করেছে। বিএনপি’র সাথে আওয়ামিলিগের নির্বাচনকালীন যে চুক্তি করেছিল এবং আওয়ামী লীগকে আবারও সরকার পরিচালনার সুযোগ দিতে চেয়েছিল এসকল পরিকল্পনা ভেস্তে গেছে।বাংলাদেশে কোন আন্দোলনের জোরালো কোনো পদক্ষেপ ছাড়াই আওয়ামী লীগের পতন হয়ে যাচ্ছে বলে লোক মুখের জনশ্রুতি শুরু হয়ে গেছে। যদিও জোরালো কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি ও পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। আওয়ামী লীগের সরকার পরিচালনা কালীন সময়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং জনগণ হত্যার শিকার হওয়াতে তারা খুবই ক্ষিপ্ত আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং জনগণ আর কোনো ধরনের সুযোগ দিতে নারাজ আওয়ামীলীগ এবং ভারতকে। বাংলাদেশ পুলিশ সেনাবাহিনীর এবং জনগণের বিরুদ্ধে যাবেনা তারা তাদের সম্প্রতি আচার আচারণ দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছে। আওয়ামীলীগ কে ধরার জন্য চারিদিক থেকে জনগণ আওয়াজ তুলছে এবং তারা সর্বশক্তি নিয়ে আওয়ামী লীগের সম্মুখের দিকে এগোচ্ছে। তারা আগে হাটি হাটি পাপা করে আগালেও এখন দ্রুতগতিতে হাঁটছে। যেকোনো মুহূর্তে দৌড়ে জাপটে ধরতে পারে আওয়ামী লীগকে। তবে তাদের এই হাঁটা এবং দৌড়ানো এবং ধরার পিছনে মহাশক্তি কাজ করছে ।
বিগত দিনগুলোতে এরকম পরিবেশ এবং পরিস্থিতি দেখা যায়নি। বর্তমানে জনগণের পক্ষে সকল উপর্যুক্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের এবং ভারতের পলায়ন অবস্থা হয়েছে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশী রাষ্ট্রদূতরা আওয়ামীলীগকে তিনটি শর্ত দিয়ে প্রস্তাব দিয়েছে। কিন্তু কোন প্রস্তাবকেই তারা গ্রহণ করেনি। জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার প্রেসিডেন্ট মিশেল যে নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে তাও তারা মানেনি অর্থাৎ পৃথিবীর কারো কথাই তারা শুনবেনা এমতাবস্থায় সমগ্র পৃথিবী তাদেরকে কিভাবে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে নিয়ে আসবে তার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই সমগ্র পৃথিবী থেকে বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম দেখা যাচ্ছে। এতে বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ এবং বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী উৎসাহিত এবং অনুপ্রাণিত হচ্ছে।
আগামীতে যা হবে