সাংবাদিকরা যেকোনো অনৈতিক তথ্য সংগ্রহ সংরক্ষণ যেকোনো অপরাধীদের তথ্য সংগ্রহ সংরক্ষণ যেকোনো সরকারি বেসরকারি ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানের যেকোনো অপরাধের তথ্য সংগ্রহ সংরক্ষণ এবং তা গণমাধ্যমে প্রকাশ করতে পারবেন। বাংলাদেশের মহামান্য হাইকোর্ট সাংবাদিকদের রক্ষাকবচ হিসেবে এ সংক্রান্ত একটি পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করেছে। এই রায়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের সাংবাদিকদেরকে কোন অপরাধীরাই আর কোন কিছু করতে সক্ষম হবে না। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে কোন অপরাধীরা যদি মামলা দেওয়ার চেষ্টা করে তা মামলা গ্রহণযোগ্য হইবে না এবং কেউ মামলা নিতে পারবে না। ভুলবশত কেউ যদি মামলা গ্রহণ করে তা সাথে সাথে খারিজ হয়ে যাবে।
গত একুশে জুন ২১ জুন ২০২২ তারিখে বাংলাদেশের মহামান্য হাইকোর্ট এই পূর্ণাঙ্গ রায় ঘোষণা করে। উল্লেখ্য বাংলাদেশের বিশিষ্ট আইনজীবী শিশির মনির বাংলাদেশের সাংবাদিকদের পক্ষে ব্যাপক যুক্তিপূর্ণ তথ্য উপাত্ত মহামান্য হাইকোর্টে উপস্থাপন করেন। তার উপস্থাপনে মহামান্য হাইকোর্ট সংবিধান আইন কানুন বিচার-বিশ্লেষণ করে এই রায় প্রদান করেন। এই রায়টি বাংলাদেশের সাংবাদিকদের রক্ষাকবচ। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সহ যেকোনো আইনে সাংবাদিকদেরকে কোন অপরাধীরা আর বিচার করতে পারবে না। এমনকি সরকার অপরাধের পথ ধরে এবং অপরাধ করে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে কোন মামলা বা বিচার করতে পারবে না। এই রায় যেকোনো অপরাধীদের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদেরকে বাঁচিয়ে দিয়েছে।

বাংলাদেশের সকল আসল সাংবাদিকের রক্ষা কবজ হচ্ছে এই মহামান্য হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায়
https://supremecourt.gov.bd/translation/process.php?file=1982811_SuoMotuRuleNo.04of2021.pdf

মহামান্য হাইকোর্টের সাংবাদিকদের পক্ষে পূর্ণাঙ্গ রায়ের সংবাদ যুগান্তরের

SOURCE : WSN24 STAFF